With the exception of public holidays (excluding Saturdays), our office and customer service are open every day from 10 a.m. to 8 p.m. Services and guidance are only offered during the designated hours. Please make an appointment to visit the office for any consultations.
— Anita Desai
যুক্তরাজ্য সাধারণত বাংলাদেশী নাগরিকদের ৬মাস থেকে ১০ বছর পর্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড ভিজিটর মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিয়ে থাকে। ২ বছরের ভিসা গ্রহণকারীগণ প্রতিবার যাতায়াতে সর্বোচ্চ ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
আমাদের প্রতিষ্ঠানের বিগত দিনের যুক্তরাজ্যে ট্যুরিস্ট ভিসা সফলতার উপর ভিত্তি করে কতগুলো প্রয়োজনীয় দিক তুলে ধরছি যাতে করে প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিক নিজে নিজে ভিসা আবেদন করতে পারে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত রাখতে পারে।
প্রথম ধাপ :
ভিসা আবেদন ফর্ম অনলাইন এ পূরণ করতে হবে যার লিংক :
https://visas-immigration.service.gov.uk/alt-language/
দ্বিতীয় ধাপ:
ফর্ম পুরনের পর আপনাকে ভিসা এপ্লিকেশন ফী অনলাইন এ পরিশোধ করতে হবে। বাংলাদেশ এ অবস্থিত যে কোনো ব্যাঙ্ক এর ডুয়াল কারেন্সি কার্ড (ডেবিট/ক্রেডিট) দ্বারা বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক এর নিয়ম অনুযায়ী পরিশোধ করা সম্ভব। বায়োমেট্রিক ফী ও ভিএফএস চার্জ ক্যাশ এ ভিএফএস এ বায়োমেট্রিক দেয়ার সময় পরিশোধ করতে হবে।
সময়কাল ভেদে ভিন্ন ভিন্ন ফি পরিশোধ করতে হয়।
তৃতীয় ধাপ:
এপ্লিকেশন ফী পরিশোধ করার পর চেকলিস্ট অনুযায়ী ডকুমেন্টস পিডিএফ করে আপলোড করতে হবে। চেকলিস্ট:
চতুর্থ ধাপ :
ভিএফএস এর বায়োমেট্রিক দেয়ার জন্য এপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে এবং নির্দিষ্ট তারিখের নির্দিষ্ট সময়ে বায়োমেট্রিক এর কাজ সম্পন্ন করতে হবে। ভিএফএস এ পাসপোর্ট জমা রাখবে এবং ভিসা সিদ্ধান্ত না আশা পর্যন্ত পাসপোর্ট জমা থাকবে। পাসপোর্ট সহ ভিসা সিদ্ধান্ত ভিএফএস এ পৌঁছালে ভিএফএস থেকে মোবাইল এবং ইমেইল এ বার্তা পাওয়া যাবে।
যুক্তরাজ্যে স্ট্যান্ডার্ড ভিজিটর ভিসা সম্পর্কিত প্রশ্ন ও তার উত্তর:
১। যুক্তরাজ্যে স্ট্যান্ডার্ড ভিজিটর ভিসা রেশিও কেমন ?
উত্তর: সবসময় এই কথাটি মনে রাখবেন যে যাই বলুক ট্যুরিস্ট অথবা ভিজিট ভিসা পাওয়ার রেশিও আপনার আপলোডকৃত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর তথ্য এর উপর নির্ভর করে। ভিসা রেশিও কম বা বেশি হলেই যে আপনার ভিসা হবে অথবা হবে না এমন কোনো গ্যারান্টি কেউ দিতে পারবেন না। ভিসা সংক্রান্ত যে কোনো সিদ্ধান্ত এম্বেসী নিজে নেয় নিজেদের নিয়ম অনুযায়ী।
২। কয়টি দেশ ভিজিট থাকলে যুক্তরাজ্যের ভিসা পাওয়া যায় ?
উত্তর : আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, ফ্রিকোয়েন্ট ট্রাভেলার হিসেবে নিজেকে প্রমান করতে হলে নিজের সামর্থ অনুযায়ী বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের বিকল্প নেই।
৩। কোনো ভিসা লাগানো হয় নাই এরকম পাসপোর্ট এ কি যুক্তরাজ্য ভিসা দেয়?
উত্তর : আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, আপনার যুক্তরাজ্যে যে ভ্রমণ পরিকল্পনা রয়েছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে আপনার পরিকল্পনা মাফিক উপস্থাপন অত্যাবশ্যক। এরকম পাসপোর্ট এ ভিসা আবেদন না করে বাঞ্চনীয়।
৪। ব্যাঙ্ক সলভেন্সি কত টাকা দেখালে ভিসা হয় ? স্টেটমেন্ট কত মাসের বাধ্যতামূলক ?
উত্তর : আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, যুক্তরাজ্যের মতো একটি দেশে ঘুরতে গেলে অন্তত ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আপনার ভ্রমণকালীন ব্যয় দেখানো শ্রেয়। ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট অবশ্যই ৬ মাসের দেখানো বাঞ্চনীয়।
৫। নিজে নিজে আবেদন করার বিষয়গুলো সব জানা থাকা সত্ত্বেও কেন অভিজ্ঞ কারোর তত্ত্বাবধানে ভিসা আবেদন করা বাঞ্চনীয় ?
উত্তর : বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া এর পরিবেশনে প্রত্যেকেই ভিসা সংক্রান্ত সকল বিষয় জানতে পারে এবং নিজের আত্মীয়/বন্ধবান্ধব/পারা-প্রতিবেশী রা যেহেতু সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে সেজন্য তথ্য সবাই জানে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কার্যকরী আবেদন করা আর জানা এক বিষয় নয়। তাই যে যেই কাজে দক্ষ তাকে দিয়ে সেই কাজ করানো বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক।
৬। কয়েকটা কন্সালটেন্সি/ট্রাভেল এজেন্সী তুলনামূলক অন্যান্ন এজেন্সী থেকে কেন সার্ভিস চার্জ বেশি নির্ধারণ করে ?
উত্তর : যে কেউ যে কোনো কম্পিউটার এর দোকান থেকে অথবা নিজে অনলাইন এ এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে পারে। সাধারণ মানের চিন্তা ধারার উপর ভিত্তি করে অযোক্তিক ট্রাভেল প্ল্যান এবং অপরিকল্পিতভাবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস পরিবেশন করলে ভিসা সিদ্ধান্ত নেতিবাচক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই যেসকল কন্সালটেন্সি/এজেন্সী সার্ভিস চার্জ বেশি নির্ধারণ করে তাদের ভিসা রেশিও এবং তাদের ভিসা পরিবেশন সম্পর্কিত তথ্য ভালো করে যাচাই করে তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নিবেন।
মনে রাখবেন কম খরচে অদক্ষ কারো মাধ্যমে আবেদন করলে হয়তোবা আপনার খরচ কম হবে কিন্তু একবার ভিসা রিজেকশনের বার্তা সারা জীবন অন্যান্ন দেশে ভিসা আবেদনের সময় উল্লেখ করতে হবে যেটার ক্ষতি অপূরণীয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ:
*যে কোনো দেশে কমপক্ষে ৩ রাত না থাকলে তা ট্যুরিস্ট হিসেবে গণ্য হয় না। যে যে দেশেই ঘুরবেন ভালো ভালো ছবি আপনার ফেসবুকে প্রোফাইলএ আপলোড দিয়ে রাখবেন লোকেশন সহ অথবা অন্যান্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করে রাখবেন।
***অধিকন্তু যুক্তরাজ্যের ট্রাভেল সম্পর্কিত যেকোনো ধরণের তথ্য জানার জন্য অথবা ফ্রি কন্সালটেশন এর জন্য আমাদের সাথে হোয়াটস্যাপ- ০১৯-৬৭-৬৩-৬৭-৬৭ নম্বর এ যোগাযোগ করতে পারেন।***
ঠিকানা: এস -৪৬, ২য় তলা, মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্স (হাজি ক্যাম্পের বিপরীতে), বিমানবন্দর, ঢাকা। অফিস ভিজিট করার আগে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে ভিজিট করবেন।
Design and develop by clooudgen.com © 2025 selfsolution.com all rights reserved.