With the exception of public holidays (excluding Saturdays), our office and customer service are open every day from 10 a.m. to 8 p.m. Services and guidance are only offered during the designated hours. Please make an appointment to visit the office for any consultations.
— Anatole France
যুক্তরাষ্ট্র সাধারণত বাংলাদেশী নাগরিকদের ৫ বছরের ট্যুরিস্ট মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিয়ে থাকে। প্রতিবার যাতায়াতে সর্বোচ্চ ১৮০ দিন পর্যন্ত থাকা যায়।
আমাদের প্রতিষ্ঠানের বিগত দিনের যুক্তরাষ্ট্রে ট্যুরিস্ট ভিসা সফলতার উপর ভিত্তি করে কতগুলো প্রয়োজনীয় দিক তুলে ধরছি যাতে করে প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিক নিজে নিজে ভিসা আবেদন করতে পারে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত রাখতে পারে।
প্রথম ধাপ : ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ :
আপনি নিজে যদি ভিসা আবেদন ফর্ম (DS160) পূরণ করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই নিম্নের ডকুমেন্টসগুলো প্রয়োজন পড়বে।
দ্বিতীয় ধাপ : ভিসা ফী প্রদান ও এম্বেসী ইন্টারভিউ এর তারিখ নেয়া এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পুনঃনির্ধারণ করার চেষ্টা করা।
তৃতীয় ধাপ : এম্বেসী ইন্টারভিউ এর আগে অবশ্যই ‘যুক্তিসঙ্গত ও বিশ্বাসযোগ্য ট্রাভেল প্ল্যান’ সম্পর্কে ভালো ভাবে ধারণা নিতে হবে এবং যেসব ডকুমেন্টস সাথে নিয়ে যাবেন তার লিস্ট দেয়া হলো :
যুক্তরাষ্ট্রে ট্যুরিস্ট ভিসা সম্পর্কিত প্রশ্ন ও তার উত্তর:
১। যুক্তরাষ্টের ট্যুরিস্ট ভিসা রেশিও কেমন ?
উত্তর: সবসময় এই কথাটি মনে রাখবেন যে যাই বলুক ট্যুরিস্ট অথবা ভিজিট ভিসা পাওয়ার রেশিও আপনার দেওয়া DS160 তে তথ্য ও আপনার এম্বেসী ইন্টারভিউ এর উপর নির্ভর করে। ভিসা রেশিও কম বা বেশি হলেই যে আপনার ভিসা হবে অথবা হবে না এমন কোনো গ্যারান্টি কেউ দিতে পারবেন না। ভিসা সংক্রান্ত যে কোনো সিদ্ধান্ত এম্বেসী নিজে নেয় নিজেদের নিয়ম অনুযায়ী।
২। কয়টি দেশ ভিজিট থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাওয়া যায় ?
উত্তর : প্রকৃতপক্ষে কতগুলো দেশ ভিজিট করতে হবে তা ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের এম্বেসী কর্তৃক কোনো রকম দিক নির্দেশনা নাই। তবে আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, ফ্রিকোয়েন্ট ট্রাভেলার হিসেবে নিজেকে কেউ যদি প্রমান করতে চায় তাহলে নিজের সামর্থ অনুযায়ী বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের বিকল্প নেই।
৩। কোনো ভিসা লাগানো হয় নাই এরকম পাসপোর্ট এ কি যুক্তরাষ্টের ভিসা দেয়?
উত্তর : কোনো রকম ভিসা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ট্যুরিস্ট ভিসা দিয়ে থাকে। কাজেই যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা পাবার জন্য হন্য হয়ে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করা অযোক্তিক। তবে আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, আপনার যুক্তরাষ্ট্রে যে ভ্রমণ পরিকল্পনা রয়েছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে আপনার পরিকল্পনা মাফিক উপস্থাপন অত্যাবশ্যক।
৪। ব্যাঙ্ক সলভেন্সি কত টাকা দেখালে ভিসা হয় ? স্টেটমেন্ট কত মাসের বাধ্যতামূলক ?
উত্তর : প্রকৃতপক্ষে কত টাকা ব্যাঙ্ক এ দেখাতে হবে তা ঢাকায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের এম্বেসী কর্তৃক কোনো রকম দিক নির্দেশনা নাই। তবে আমাদের বিগতদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা বলতে পারি যে, যুক্তরাষ্টের মতো একটি দেশে ঘুরতে গেলে অন্তত ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আপনার ভ্রমণকালীন ব্যয় দেখানো শ্রেয়। ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট অবশ্যই ৬ মাসের দেখানো বাঞ্চনীয়।
৫। নিজে নিজে আবেদন করার বিষয়গুলো সব জানা থাকা সত্ত্বেও কেন অভিজ্ঞ কারোর তত্ত্বাবধানে ভিসা আবেদন করা বাঞ্চনীয় ?
উত্তর : বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া এর পরিবেশনে প্রত্যেকেই ভিসা সংক্রান্ত সকল বিষয় জানতে পারে এবং নিজের আত্মীয়/বন্ধবান্ধব/পারা-প্রতিবেশী রা যেহেতু সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে সেজন্য তথ্য সবাই জানে। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে কার্যকরী আবেদন করা আর জানা এক বিষয় নয়। তাই যে যেই কাজে দক্ষ তাকে দিয়ে সেই কাজ করানো বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক।
৬। কয়েকটা কন্সালটেন্সি/ট্রাভেল এজেন্সী তুলনামূলক অন্যান্ন এজেন্সী থেকে কেন সার্ভিস চার্জ বেশি নির্ধারণ করে ?
উত্তর : যে কেউ যে কোনো কম্পিউটার এর দোকান থেকে অথবা নিজে এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করতে পারে। সাধারণ মানের চিন্তা ধারার উপর ভিত্তি করে অযোক্তিক ট্রাভেল প্ল্যান এবং অপরিকল্পিতভাবে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস পরিবেশন করলে ভিসা সিদ্ধান্ত নেতিবাচক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই যেসকল কন্সালটেন্সি/এজেন্সী সার্ভিস চার্জ বেশি নির্ধারণ করে তাদের ভিসা রেশিও এবং তাদের ভিসা পরিবেশন সম্পর্কিত তথ্য ভালো করে যাচাই করে তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নিবেন।
মনে রাখবেন কম খরচে অদক্ষ কারো মাধ্যমে আবেদন করলে হয়তোবা আপনার খরচ কম হবে কিন্তু একবার ভিসা রিজেকশনের বার্তা সারা জীবন অন্যান্ন দেশে ভিসা আবেদনের সময় উল্লেখ করতে হবে যেটার ক্ষতি অপূরণীয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ:
*যে কোনো দেশে মিনিমাম ৩ রাত না থাকলে তা ট্যুরিস্ট হিসেবে গণ্য হয় না। যে যে দেশেই ঘুরবেন ভালো ভালো ছবি আপনার ফেসবুকে প্রোফাইলএ আপলোড দিয়ে রাখবেন লোকেশন সহ অথবা অন্যন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করে রাখবেন।*
***অধিকন্তু যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাভেল সম্পর্কিত যেকোনো ধরণের তথ্য জানার জন্য অথবা ফ্রি কন্সালটেশন এর জন্য আমাদের সাথে হোয়াটস্যাপ-০১৯-৬৭-৬৩-৬৭-৬৭ নম্বর এ যোগাযোগ করতে পারেন।***
***ঠিকানা: এস -46, ২য় তলা, মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্স (হাজি ক্যাম্পের বিপরীতে), বিমানবন্দর, ঢাকা। অফিস ভিজিট করার আগে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে ভিজিট করবেন।***
Design and develop by clooudgen.com © 2025 selfsolution.com all rights reserved.